watch sexy videos at nza-vids!
HomeBlogVIDEO CATAFORYbangli sex tipsHardcore HD XVIDEOSVirgenAsian Big AssSouth IndianTeenGroup sexSunny LeoneSchool & CollegeAll PornsterOutdoorLasbeinDesi MalluMOM & SONE
DESI MALLU XXX Downloads
RECENLY FILE UPDATE

HIV - AIDS কি? এইডস্ সম্পর্কে জানুন এবং সচেতন হন

এইডস্ হলো শরীর বা মনের অস্বাভাবিক অবস্থা নির্দেশক লক্ষণসমষ্টি -যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ঘাটতির কারণে নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ায় আত্মপ্রকাশ করে। এক ধরনের ভাইরাস এর মাধ্যমে এইডস্ এক জনের দেহ থেকে অন্যের দেহে সংক্রমিত হয়। কোন মানুষ এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে তাদেরকে HIV বলা হয়। HIVকি? এটি একটি ভাইরাসের নাম, যার পূর্ণাংগ রূপ হলো Human immunodeficiency virus। AIDS কি? HIV ভাইরাসের সংক্রমনের ফলে যে রোগ সৃষ্টি হয়, তাকেবলা হয় AIDS। H IV ভাইরাসের সংক্রমন কিভাবে হতেপারে? অনৈতিক ও অনিরাপদ যৌন সংগমঃ অনৈতিক বলতে বোঝানো হচ্ছে বহুগামিতা বা একাধিক সঙ্গীর সঙ্গে যৌনমিলনের ইতিহাস। অনিরাপদ বলতে বোঝানো হচ্ছে কনডম বিহীন সঙ্গম, যা একজন সংক্রমিত ব্যক্তির সঙ্গে করার ফলে আপনিও সংক্রমিত হতে পারেন। যোনী পথ, পায়ু পথ ও মুখ পথ- তিন ক্ষেত্রেই বীর্যপাতের মাধ্যমে ভাইরাসের সংক্রমন হতে পারে। কনডোম বিহীন অবস্থাতেও বীর্যপাতে অভ্যন্তরে ঘটা থেকে সম্পূর্ণ রহিত করা গেলেও ভাইরাসের সংক্রমন থেকে বাচা যায় যদি মুখ, পায়ুপথ বা যোনীপথে কোন কাটা-ছেড়া না থাকে। পুরুষের কাছ থেকে নারীসংক্রমিত হয়, কিন্তু নারীর কাছ থেকে পুরুষের সংক্রমনের সম্ভাবনা কম। যদি আক্রান্ত নারীর যোনীরস পুরুষাঙ্গের ভিতরে ঢুকে পরে না পুরুষাঙ্গে কোন কাটা ছেড়া থাকে, তবে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। একই সেক্সটয় এর ব্যবহারেও ভাইরাস ছড়াতে পারে। চুমুর মাধ্যমে ভাইরাসের সংক্রমন হয়না যদি উভয়েরই মুখে কাটা বা দাতে দিয়ে রক্ত পরার সমস্যা না থাকে। রক্তগ্রহণ ও ব্যবহৃত সুই ব্যবহারঃ সংক্রমিত ব্যক্তির কাছ থেকে রক্ত বা কোন অংগ (যেমন কিডনী) গ্রহণের মাধ্যমে আপনি সংক্রমিত হতে পারেন, কিন্তু আপনি রক্ত বা অংগদান করলে ভয়ের কিছু নেই। সংক্রমিত ব্যক্তির ব্যবহৃত সুই ব্যবহারের মাধ্যমেও আপনি সংক্রমিত হতে পারেন। আক্রান্ত মায়ের গর্ভস্থ শিশুও মা হতে সংক্রমিত হয়। কিন্তু সাধারণ ছোয়া, একই দ্রব্য ব্যবহার (সেক্স টয় ব্যতীত), সর্দি-কফ বা মশার কামড়েরমাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়ায় না। HIV দ্বারা সংক্রমনের লক্ষণ কি? সংক্রমিত হওয়ার ২-৪ সপ্তাহের মধ্যে আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে কিছু ফ্লু-জাতীয় লক্ষন যেমন জ্বর, র্যা শ, গলাব্যথা, লিম্ফ নোড ফুলে যাওয়া, মাংস পেষীতে ব্যথা, জয়েন্ট এ ব্যথা ইত্যাদি দেখা যেতে পারে। এরপর আবার ব্যক্তি একেবারে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যায়। এভাবে ভাইরাস কোন লক্ষন প্রকাশ না করে চুপচাপ ১০ বছর পর্যন্ত শরীরে বসে থাকতে পারে। কিন্তু এই সময়ে কোন লক্ষন না থাকলেও সংক্রমিত ব্যক্তি অন্যদের সংক্রমিত করতে থাকে। HIV কিভাবে AIDS ঘটায়? HIV যতদিন শরীরে থাকে, আস্তে আস্তে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমাতে থাকে। আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধে সাহায্যকারী CD4 T কোষগুলো কে ভাইরাস টি ধ্বংস করতে থাকে। যখন প্রতি মিলিমিটার আয়তনের রক্তে CD4 T কোষের সংখ্যা ২০০ এর নীচে নামে তখন AIDS এরলক্ষন পরিপূর্ণ প্রকাশ পায়। CD4 T কোষের সংখ্যা ২০০ এর নীচে নামতে ১০ বছরও সময় লাগতে পারে। AIDS এর লক্ষণ কি? AIDS এর নিজস্ব কোন লক্ষণ নেই। এটি শুধুমাত্র শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কে দূর্বল করে বসে থাকে। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি এই জীবানুপূর্ণ পৃথিবীতে সম্পূর্ণ অরক্ষিত হয়ে পরে। এই সময়ে সমস্ত সাধারণ জীবানু দ্বারাও সে আক্রান্ত ও কাবু হয়ে পরে,অথচ সাধারণ অবস্থায় যেসব জীবানুর সঙ্গে যুদ্ধ করা তার জন্য কোন ব্যপার ই ছিলোনা। এই ধরণের জীবানুর আক্রমন কে বলা হয় opportunistic infections বা সুযোগ-সন্ধানী আক্রমন (যেহেতু রোগীর রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর্বল, এই সুযোগে সে আক্রমন করেছে)। opportunistic infections এর কারণে যেসব লক্ষণ দেখা যায়, তা হলো- ঠান্ডা লাগা সপ্তাহব্যপী ১০০ ডিগ্রী এর উপরে জ্বর থাকা রাতের বেলা ঘাম হওয়া লিম্ফ গ্ল্যান্ড ফুলে যাওয়া ওজন কমতে থাকা মাংস পেষীতে ব্যথা জয়েন্ট এ ব্যথা সার্বক্ষনিক দূর্বলতা বোধ করা ক্রমাগত ডায়রিয়া থাকা মুখে ও জীহবায় সাদা ঘা থাকা আস্তে আস্তে আরো ভয়াবহ রোগ ও তার শরীরে বাসা বাধতে থাকে যেমন- মেনিঞ্জাইটিস, যক্ষা, ক্যানসার, নিওমোনিয়া, সাইটোমেগালো ও হার্পিস ভাইরাসের আক্রমন ইত্যাদি। চিকিতসাঃ AIDS এর এখন পর্যন্ত কোন নিরাময় নেই তবে চিকিতসা আছে। AIDS এর চিকিতসায় ব্যবহৃত হয় highly active antiretroviral therapy বা HAART। এটি মূলতএকাধিক এন্টি ভাইরাল ওষুধের সমন্বয়। এটি শরীর থেকেভাইরাস দূর করতে পারেনা, কিন্তু কমাতে পারে। ফলে CD4 T কোষ এর সংখ্যা ২০০ এর নীচে নামেনা। CD4 T কোষ এরসংখ্যা ২০০ এর উপরে থাকলে আক্রান্ত ব্যক্তির আয়ুষ্কাল ও সুস্থ্যতা-দুই ই বৃদ্ধি পায়। কিন্তু দীর্ঘকালএকই এন্টি ভাইরাল ওষুধের কম্বিনেশন ব্যবহার করলে ভাইরাসটি এই ওষুধ প্রতিরোধী হয়ে যেতে পারে, তাই ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে একাধিক কম্বিনেশন ব্যবহার করা হয়। তবে এই চিকিতসার কিছু মারাত্মক প্বার্শপ্রতিক্রিয়া আছে- যেমন কাধে কুজের মত চর্বি জমা, হার্ট এটাকের ঝুকি বেড়ে যাওয়া, কোলেস্টেরল ও ব্লাড গ্লুকোজ বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি। HIV ভাইরাসের সংক্রমন হওয়ার সাথেসাথে তা যদি নির্ণয় করা যায় এবং AIDS এর লক্ষন প্রকাশের আগেই চিকিতসা শুরু করা যায়, রোগীর আয়ুস্কালও বেড়ে যায়। তাছাড়া কেউ যদি আক্রান্ত হওয়ার মত ঝুকিপূর্ণ আচরণ করে বা করতে বাধ্য হয়, তবে ৭২ ঘন্টার মধ্যে PEP (post-exposure prophylaxis) ওষুধটি গ্রহণ করলে প্বার্শপ্রতিক্রিয়া থাকলেও মোটামোটিভাবে ভাইরাস প্রতিরোধ করা সম্ভব। কারা ঝুকি তে আছেন ? বহুগামী যৌন আচরনের অভ্যস্ত ব্যক্তি সুই ব্যবহার কারী মাদকাসক্ত ব্যক্তি কোন ব্যক্তির স্বামী বা স্ত্রী ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত থাকলে বা মাদকাসক্ত হলে বা বহুগামী আচরনে অভ্যস্থ হলে আক্রান্ত মায়ের গর্ভস্থ সন্তান অপরিক্ষীত রক্ত গ্রহনকারী ব্যক্তি আপনি ঝুকিপূর্ণদের একজন হলে কি করবেন ? যদি আপনি গত তিনমাসের মধ্যে কোন ঝুকিপূর্ণ আচরন (যেমন অনৈতিক বা অনিরাপদ সঙ্গম, ব্যবহৃত সুই ব্যবহার, অপরিক্ষীত রক্ত গ্রহণইত্যাদি) করে থাকেন তাহলে,রক্তে HIV এর উপস্থিতির জন্য পরীক্ষা করান। তিন মাস পরে পরীক্ষা করানোটাই সবচেয়ে ভালো কারন এর আগে অনেক সময় ই রক্তে ভাইরাসের উপস্থিতি বোঝা যায়না। পরীক্ষাতে HIV এর উপস্থিতি বোঝা গেলে আরো কিছু পরীক্ষার মাধ্যমে সংক্রমন কতটা ভয়াবহ বা কি পরিমাণ ভাইরাস শরীরের আছে তা নির্ণয় করা হয়। এরপর AIDS এর লক্ষন প্রকাশের জন্য অপেক্ষা না করেই চিকিতসা শুরু করে দেয়া সম্ভব। এবং যত তারাতারি নির্ণয় করে চিকিতসা শুরু করা যায়, রোগীর আয়ুষ্কাল ও সুস্থতার মাত্রা- দুই ই বৃদ্ধি পায়। সুতরাং, যদি আপনি ঝিকিপূর্ণ ব্যক্তি হয়ে থাকেন, সচেতন হোন এবং রোগ নির্নয়ে এখনই পদক্ষেপ নিন। কখন নিশ্চিত হতে পারবেন যে আপনি আক্রান্ত হননি ? যদি ঝুকিপূর্ণ আচরন করার ছয়মাস পরে টেস্ট করে কোন ভাইরাসের উপস্থিতি না পান, তবে নিশ্চিত হতে পারবেন যে, এইবারের ঝুকিপূর্ণ আচরন দ্বারা আপনি আক্রান্ত হননি। টেস্টের রেজাল্ট নেগেটিভ আসা মানে কি আপনার সঙ্গীও সংক্রমনমুক্ত ? আপনার টেস্টের রেজাল্ট দিয়ে আপনার সঙ্গীর অবস্থা যাচাই করা যাবেনা। হতে পারে যে, সে আক্রান্ত কিন্তু আপনি এখন পর্যন্ত তার দ্বারা সংক্রমিত হননি। আপনার পরিবারের জন্য আপনার কি করণীয় ? AIDS কি এবং কিভাবে হতে পারে-পরিবারের সবাইকে শিক্ষা দিন।মুখে না বলে, এক্ষেত্রে এ সংক্রান্ত বই-পুস্তক বা পোস্টার সরবরাহ করতে পারেন। শিশু-কিশোরদের নৈতিকতা শিক্ষা দিন যে কোন প্রয়োজনে রক্ত নেওয়ার আগে, রক্ত পরীক্ষা করে নিন বা বিশ্বস্ত পরিচিত লোকের শরীর থেকে রক্ত নিন। পরিবারের কোন মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার আগে অবশ্যই ছেলে সম্পর্কে ভালো ভাবে খোজ নিন। বিদেশে বেশীদিন থাকা পাত্র দেখে মাত্র লালায়িত না হয়ে, তার বিদেশ জীবন সম্পর্কে ভালো মত খোজ নিন। অবশ্যই বিদেশে থাকা সবাই খারাপ না, কিন্তু অনেকে দীর্ঘ প্রবাসে নিঃসঙ্গতা ও সহজলভ্যতার কারণে অনৈতিক আচরন ও মাদক গ্রহণে জড়িয়ে পরে। কেউ ধর্ষিত হলে তিন মাস পর, HIV পরীক্ষা করান। সবার পরিবারের সুস্থ্যতা কামনা করি। সবাই ভালো থাকবেন।
Back to posts
This post has no comments - be the first one!

UNDER MAINTENANCE


C-STAT