watch sexy videos at nza-vids!
HomeBlogVIDEO CATAFORYbangli sex tipsHardcore HD XVIDEOSVirgenAsian Big AssSouth IndianTeenGroup sexSunny LeoneSchool & CollegeAll PornsterOutdoorLasbeinDesi MalluMOM & SONE
DESI MALLU XXX Downloads
RECENLY FILE UPDATE

বিয়ের ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলি মনে রাখা জরুরি:

বলা হয়, বিয়ের বিষয়টি স্বর্গীয় এবং সেখানেই এর ফয়সালা ঘটে। এ কারণে বিয়ে নিয়ে মানুষের এত জল্পনা-কল্পনা, আনন্দ আর উত্তেজনা। কিন্তু গোটা বিশ্বে বিবাহ বিচ্ছেদের হার আশংকাজনক হারে বেড়ে গেছে বলে মনেকরেন বিশেষজ্ঞরা। কাজেই এত আয়োজন কি সব নিরর্থক? বিশেষজ্ঞের মতে, কিছু ভুল কারণের ওপর ভিত্তি করে মানুষবিয়ে করেন। বিয়ের পর এসব কারণের সত্যতা খুঁজে পাওয়াযায় না। তখনই দাম্পত্য জীবন মানুষকে নিরাশ করে। আর তাই কাল হয়ে দাঁড়ায়। এখানে জেনে নিন, বিয়ে সম্পর্কে ১০টি ধারণার কথা যা আসলে ভুল চিন্তার সামিল। ১. আপনি হয়তো একাকী মানুষ যিনি পেশাজীবন নিয়ে দারুণ ব্যস্ত সময় কাটান। অনেকে মনে করেন, এই একঘেয়েমি অবস্থার অবসান ঘটবে যখন একজন সঙ্গী বা সঙ্গিনী পাওয়া যাবে। মূলত এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার জন্যে বিয়ে করা হয়। বিয়ের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এটি নয়। ২. কারো সঙ্গে ডেটিং দেওয়া মানেই তাকে বিয়ে করা কোনো নিয়মের মধ্যে পড়ে না। তাকে যদি ভালো নাই বাসেন, শুধু সময়কাটাতে ডেটিং দিয়েছেন, সেক্ষেত্রে বিয়ে করাটা বড় ধরনের ভুল। তাকে জীবনের আদর্শ সঙ্গী-সঙ্গিনী মনে না করা পর্যন্ত বিয়ে করা উচিত নয়। ৩. অনেকেই মনে করেন, বয়স হয়ে যাচ্ছে দেখে বিয়ে করে ফেলা উচিত। এটা বিয়ের একমাত্র কারণ হতে পারে না। অন্যান্য বিষয় যখন আসে, তখন সব পাল্টে যায়। ৪. দৈহিক সৌন্দর্য মুগ্ধ হয়ে বিয়ের ইচ্ছা অন্যতম ভুলের একটি। বিয়েটা কোনো মোহ নয়। শুধু মোহাচ্ছন্ন হয়ে বিয়ে করলে পরবর্তীতেমোহ কেটে যাওয়ার পর সংসারে বিতৃষ্ণা চলে আসতে পারে। ৫. একটা সময় পর্যন্ত মানুষ একাকী থাকতে পারে। এরপর একা থাকাটা অসহনীয় হয়ে ওঠে। তখন মনে হয়, যাকে পাওয়া যাবে তাকেই বিয়ে করে ফেলতে হবে। এই উদ্দেশ্যে বিয়ে করলে শিগগিরই অস্থিরতা ভর করবে। ৬. অনেকেই অর্থনৈতিক মুক্তির জন্যে বিয়েকে উপায় হিসাবে গ্রহণ করেন। ধনী পুরুষ বা সম্পদশালীর মেয়েকে বিয়ে করতেচান অনেকে। এখানে অর্থটাই মুখ্য থাকে। বিয়ে, আত্মিকবন্ধন, সংসার এগুলো হয়ে পড়ে মূল্যহীন। তাই এই কারণটি বিয়ের শর্ত হতে পারেন না। ৭. সম্পর্কে জড়ানোর পর একে অপরকে বোঝার চেষ্টা করেন। দুজনের চাওয়া-পাওয়ার সমন্বয় হয়ে ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন প্রেমিক-প্রেমিকারা। কিন্তু একটা সময় আসতে পারে যখন মনে হবে যে, দুজন আসলে দুজনের জন্যে নন। তখন সরে আসাটাই বুদ্ধিমানে লক্ষণ। কিন্তু অনেকেই মানসিক টানাপড়েনে ভোগেন। ভাবেন, যেহেতু প্রেম করেছি, কাজেই মন না চাইলেও বিয়ে করতেই হবে। এতে করে ওই বিয়েটা স্বপ্নহীন হয়ে পড়ে। ৮. সব বন্ধুই বিয়ে করে ফেলছেন। কাজেই ইচ্ছা না করলেও আপনার করতে হচ্ছে। এ ধরনের চাপ পরিবার ও বন্ধুমহল থেকে আসে। সব বিবাহিত বন্ধুদের মাঝেব্যাচেলর হয়ে থাকা কিছুটা অস্বস্তিকর হতে পারে। কিন্তু তাদের সঙ্গে খাপা খাওয়ানোর জন্যে বিয়ে করা অর্থহীন। ৯. বিয়ে না করতে চাইলেও বাবা-মায়ের চাপেবিয়ে করার কোনো অর্থ থাকে না। অভিভাবক চাইছেন বলেই বিয়ে করেছেন। সংসারধর্ম পালনের স্বপ্ন আপনি দেখেননি।সে ক্ষেত্রে দাম্পত্য জীবন কখনো টেকে না। ১০. আরেকটি বিষয় মনে কাজ করে। তা হলো, একজন সঙ্গী বা সঙ্গিনী থাকলে সে আপনার দেখভাল করতে পারবে। নিজের যত্নআত্তির জন্যে যদি বিয়ে করেন, তবে আপনি স্বামী বা স্ত্রীকে স্রেফ সেবক-সেবিকার স্থানে রেখেছেন। বিয়ের বন্ধন এই উদ্দেশ্য সৃষ্টি হয়নি।
Back to posts
This post has no comments - be the first one!

UNDER MAINTENANCE


C-STAT